প্রকাশিত:
৪ ডিসেম্বর, ২০২৫

নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম ও দক্ষিণ এশীয় মেয়র জোহরান মামদানির সঙ্গে সম্ভাব্য আলোচনার বিষয়ে নেতানিয়াহু বলেন, মামদানি যদি মত বদলে ইসরায়েলের অস্তিত্বের অধিকার স্বীকার করেন, তবেই কথা বলার কোনো সুযোগ তৈরি হবে। মামদানি আগে জানিয়েছিলেন—আইসিসি যাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে, এমন কোনো বিশ্বনেতা নিউইয়র্কে প্রবেশ করলে তাদের গ্রেপ্তার করা হবে।
হেগভিত্তিক আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত গত বছর জানায়, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের ঘটনার পর গাজায় বেসামরিক মানুষ হত্যার অভিযোগে নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ের যথেষ্ট ভিত্তি রয়েছে। যদিও ইসরায়েল এসব অভিযোগ সম্পূর্ণ অস্বীকার করেছে।
তবে মামদানির কড়া অবস্থানের পরও বাস্তবে নেতানিয়াহুকে গ্রেপ্তারের সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ বলেই মনে করা হচ্ছে। কারণ এর আগেও—অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইসরায়েলের প্রতি দৃঢ় সমর্থন দেখিয়েছিলেন এবং আইসিসির বিচারক ও প্রসিকিউটরদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিলেন।